Pages

Wednesday, February 26, 2014

Halong Bay, Vietnam: Two attractive English video documentary


Halong Bay, Vietnam- An UNESCO world heritage, 4th new natural wonder:

Ha Long Bay, Cat Ba Island: Vietnam Travel Video Guide :

Saturday, February 22, 2014

'Love from Phuket' - Phuket Beach, Thailand


Attactive View of Karnaphuli River with Four Nice Song


Nice View of Karnaphuli River with CTG's Folk Song By Shefali::

Beautiful scenery of Rangamati on the bank of  Karnaphuli River with Niaz M.Chy's song:

Heart-touching CTG's folk song about Karnaphuli River By Shefali Ghos:

Chengi Meguni Kajalang Karnaphuli - Chakma Song:

Friday, February 21, 2014

শয়তানের পাহাড়ে দেবদূতের ঝরনা(Angel Falls)!

শয়তানের পাহাড়ে দেবদূতের ঝরনা!
একুশে সংবাদ ডেস্ক : পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু জলপ্রপাতের নামএঞ্জেল ফলস এটি দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের দেশ ভেনিজুয়েলায় অবস্থিত জল প্রপাতটির ৎপত্তিস্থল হলোআওয়ানতেপুইপাহাড়আইওয়ানতেপুইশব্দের আভিধানিক অর্থ হলোশয়তানের পাহাড় ভয় পাওয়ার মতো নামই বটে সত্যি সত্যিই সেখানে শয়তান থাকে কি-না কে জানে পাহাড়টা এতটাই দুর্গম যে, সেখানে যাওয়া যেমন কষ্টকর, ফিরে আসাটা আরো কষ্টকর
এজন্যই বোধহয় সেখানকার আধিবাসীরা পাহাড়টিকে এই নামে ডাকে। মজার বিষয় হলো,পৃথিবীর প্রায় সব জলপ্রপাতেরই ৎস নদী,হৃদ বরফগলা পানির স্রোত অথবা মাটির নিচে থেকে উঠে আসা পানি। তবে এঞ্জেল ফলসের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা কিন্তু অন্যরকম। এঞ্জেল ফলসের পানির সে রকম কোনো ৎস নেই। তাহলে এতো পানি আসে কোথা থেকে? ভাববার বিষয় বটে। রেইন ফরেস্ট অঞ্চলে সারা বছর যে বৃষ্টিপাত হয়, সেই বৃষ্টির পানিই পাহাড় থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ে সৃষ্টি করেছে এই জলপ্রপাতের
ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর, তাই না। প্রায় এক কিলোমিটার উঁচু এই বৃষ্টির পানি গিয়ে পড়ে নিচেরকেরিপনদীতে। সেখান থেকেচুরুননদীতে গিয়ে মিশেছে। প্রায় এক কিলোমিটার উঁচু থেকে পড়া এঞ্জেল ফলসের বেশির ভাগ পানিই নিচে পড়ার আগে বাষ্প হয়ে যায়।ওয়েবসাইট
Please see this video:



বিশ্বের সর্বাপেক্ষা প্রভাবশালী বিজ্ঞানীর তালিকায় বাংলাদেশী



Thursday, February 6, 2014

একটি আমগাছ কতটা জায়গা জুড়ে থাকতে পারে? এশিয়ার সর্ববৃহৎআমগাছ



বালিয়াডাঙ্গী তিন বিঘা জুড়ে বিশাল সূর্য্যাপুরী আমগাছ এখন পিকনিক স্পট


ঠাকুরগাঁয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা হরিণমারী মুন্ডুমালা গ্রামে তিন বিঘা জুড়ে সেই বিশাল সূর্য্যাপুরী আমগাছে এখন পিকনিক স্পটে পরিণত হয়েছে। একটি গাছের নিচে একাধিক পিকনিক স্পটের সমাগম ঘটছে। দূর-দূরান্ত থেকে পিকনিক পার্টি আসছে এখানে। পিকনিক সেইসাথে এই ঐতিহাসিক বিশাল আমগাছ দর্শন দু’টোই হচ্ছে। বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন আমগাছের নীচে বনভোজনের আয়োজন করে। সেখানে মুণ্ডুমালা ফাঁড়ির বিজিবির  সদস্যরা নিরাপত্তা সহযোগিতা করে। এখন প্রায় প্রতিদিন চলছে পিকনিক। ঠাকুরগাঁও জেলা যে আমটির জন্য বিখ্যাত তার নাম সূর্য্যাপুরী। চমৎকার স্বাদ ও গন্ধ, সুমিষ্ট এবং ছোট আটিবিশিষ্ট আমটির স্বাদ যিনি একবার পেয়েছেন, তিনিই বারবার ছুটে এসেছেন উত্তরের এই শান্ত জনপদে। তবে এ আমের চেয়েও আজ বেশি বিখ্যাত হয়ে আছে আমগাছ। সূর্যপূরী আমের গাছ রয়েছে দু’বিঘা জমি জুড়ে। প্রায় দু’শ বছরের ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার হরিণমারী সীমান্ত এলাকার মণ্ডুমালা গ্রামের এই আমগাছ। ২০ হাত বেড়ে ও ৫০/৬০হাত উচ্চতাবিশিষ্ট এই প্রবীণ গাছটির চারদিকে ছড়িয়ে রয়েছে বিস্তৃত ডালপালা। প্রতিটি ডালের দৈর্ঘ্য ৪০/৫০ হাত। বিরাট জায়গা জুড়ে জবুথবু হয়ে বসে থাকা গাছটিকে দেখলে মনে হয় সারি সারি আমগাছ জড়াজড়ি করে দাঁড়িয়ে আছে। দূর থেকে গাছটিকে একটি আম বাগান বলেও মনে হয়। কখনও মনে হয় গাঢ় সবুজ টিলায় সেজেছে হরিণমারীর প্রকৃতি। কাছে গেলে দেখা যায় পাহাড়ের মত দাড়িয়ে আছে একটি মাত্র আমগাছ। আমগাছে চারিপার্শ্বে টিন দিয়ে ঘেরানো হয়েছে । জমির মালিক বাৎসরিক ইজারা দিয়েছেন । আম গাছে এবার বেশী ফলন হয়নি। আশাতীত আমের ফলন না হওয়ায় ইজারাদার এক রকম নাখোশ হয়েছেন। কারন তার এবছরে শেষ চুক্তি। কিছু কিছু আম অতি গরমের জন্য ঝড়ে যাচ্ছে। তবে ঐ গাছের আমের দাম এবার চড়া হবে। গত বছর আমের মূল্য ছিলো প্রতি কেজি ১০০টাকা। আমগাছ দেখতে হলে প্রবেশ ফ্রি ১০ টাকার বিনিময়ে আমগাছ দর্শন করা যাবে। প্রতিদিন শতশত দর্শনাথী আসছেন। শুক্রবার প্রায় সহস্রাধিক দর্শনার্থীদের সমাগম ঘটে। সরকারের সহযোগীতা পেলে হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী শত বছরের আম গাছটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে  উঠবে। এতে দেশ বিদেশের পর্যটকদের আগমনে মুখরিত হবে বালিয়াডাঙ্গী শান্ত জনপদ।  ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন উদ্যোগে আমগাছটির এলাকায় ইট দিয়ে বিছানো একটি রাস্তা নির্মান করা হয়েছে। রাস্তাটি কার্পেটিং না থাকায় মোটরসাইকেল, মাইক্রো, কার সহ বিভিন্ন পরিবহনের চলাচলের ব্যঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। কোন কোন সময় দূর্ঘটনার সম্মুূক্ষীণ হতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের।